Thursday, January 31, 2013

দূরদেশী সেই স্বর্ণপদক (২) -- সুনন্দ

<<আগের কিস্তি

Beasts of the Southern Wild :

লুইজিয়ানার দক্ষিণে নিচু জলা-জংলা bayou অঞ্চল, আমাদের দেশে অনেকসময় যাকে ব্যাক-ওয়াটার-ও বলে। স্থানীয় বাসিন্দা Dwight Henry, একজন বেকারির মালিক। নিউ ইয়র্ক থেকে এক সিনেমার দল এসেছে শহরে। অভিনেতার খোঁজে তারা চতুর্দিকে বিজ্ঞাপন ঝুলিয়েছে। লোকগুলো, তাদের মধ্যে চিত্রনাট্যকার/পরিচালক Benh Zeitlin ও আছেন- দিবারাত্র তাঁর দোকানেই খায়-দায়, অডিশনের গল্প করে। বেশ কিছুদিন এই উদ্ভট লোকগুলোর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে আর হবু পরিচালক বেনের অনুরোধ ফেলতে না পেরে হেনরির মনে হলো, একবার দেখাই যাক না, কি হয় অডিশনে? দিয়ে এলেন অডিশন। ঠিক দু’দিন পরে, অবস্থা-গতিকে তিনি দোকান পালটে অন্য জায়গায় নিয়ে গেলেন, ব্যবসা বড় করবেন বলে।

নির্ধারিত সময়ে, সব প্রার্থীর মধ্য থেকে তাঁকেই বেছে পছন্দ করে ফেললো বেন-এর দলবল। তাঁকে সে খবর জানাতে গিয়ে দেখা গেল- দোকান উধাও, সঙ্গে হেনরিও। তন্নতন্ন করে খুঁজেও আর হেনরির কোন পাত্তা পাওয়া গেলো না। এদিকে
বেন বেঁকে বসেছেন- তাঁর হেনরিকেই চাই ওই চরিত্রে। প্রায় দুই মাস পর, যখন তাঁকে খুঁজে পাওয়া গেলো, হেনরি এক্কেবারে নারাজ সিনেমায় অভিনয় করতে। নতুন বড় বেকারি, দিবারাত্র কাজ- সময় কোথায় অত? অবশেষে যখন পু-রো ফিল্মের দল একসাথে গিয়ে হাজির হলো তাঁর দোকানে- হ্যাঁ, ঠিক পড়েছেন, পুরো দল- কেউ বাদ পড়েনি – আর চেপে ধরলো অভিনয় করতেই হবে বলে, হেনরি বাধ্য হয়ে রাজি হলেন রিহার্সাল দেওয়ার জন্য। তবে শর্ত থাকলো, রিহার্সাল করতে হবে মাঝরাতে, যখন তাঁর ছুটি।


এর পরের গল্প? অন্য কোন সিনেমার গল্পের মতোই। পরিচালক বেন, প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্যের সিনেমাতেই কিস্তি মাত করলেন। এ’বছর অস্কারে চারখানা বিভাগে নমিনেশন পেল ‘Beasts of the Southern Wild’। বেন নিজে প্রার্থী দু’টো বিভাগে- সেরা পরিচালক আর সেরা অনুপ্রাণিত চিত্রনাট্য। দ্বিতীয় পুরস্কারে ভাগ বসিয়েছেন লুসি অ্যালিবার, যার “Juicy and Delicious” নামের একটা একাঙ্ক নাটক এই সিনেমার অনুপ্রেরণা। হেনরি, যিনি এখন তাঁর অভিনীত চরিত্র Wink নামেই বেশি পরিচিত, তিনি কিন্তু নমিনেশন পাননি! অসাধারণ অভিনয় করেছেন। কারুর একটিবারও মনে হয়নি, এটা তাঁর সারা জীবনে প্রথম, হয়তো বা শেষ অভিনয়ের চেষ্টা। আমার ব্যক্তিগত মত- Alan Arkin কে নমিনেশন দেওয়া আর হেনরিকে না দেওয়া- এ বছরের অস্কারের সবচেয়ে বড় অন্যায়। তবে এ সব নিয়ে হেনরি মাথা ঘামান না মোটেই। বেকারির ব্যবসা তাঁর প্রথম প্রেম। তিনি বরং এদিকে উঠে পড়ে লেগেছেন নিউ ইয়র্কে নতুন বেকারি খুলবেন বলে। (সাবধান! এ সব গপ্পো শুনে ভুলেও টালিগঞ্জের আশেপাশে দোকান খোলার ছক কষবেন না কিন্তু! সে সব দিন গেছে- যখন বিজয়া রায় ছাদে কাপড় মেলতে উঠে পাশের বাড়ি ছাদে ‘অপু’কে আবিষ্কার করতেন।)

এর আগে বেন বেশ কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি তৈরি করেছেন। তার মধ্যে শেষ ছবি- “Glory at Sea”, লুইজিয়ানাতেই তোলা হয়েছিল। সিনেমার সঙ্গে জড়িত প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা আঞ্চলিক। পেশাদার অভিনেতা-অভিনেত্রী প্রায় নেই বললেই চলে।

এবার আসল মানুষটার কথায় আসি। ‘Hushpuppy’। অস্কারের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সে সেরা অভিনেত্রীর নমিনেশন পেয়েছে Quvenzhane Wallis। অডিশন চলাকালীন ওর বয়স ছিল মাত্র পাঁচ। চার হাজার প্রার্থীর মধ্যে থেকে ওকে পছন্দ করেছিলেন নির্মাতারা। যদিও বয়সের সীমা দেওয়া ছিলো ছয় থেকে নয় বছর পর্যন্ত- কিন্তু কুয়েভেনঝেনে আর ওর মা নির্বিকার মুখে এক বছর বয়স ভাঁড়িয়ে অডিশন দিয়ে এসেছিলেন। ভাগ্যিস!

ওর ওই ছোট্ট শরীর থেকে অবাক করে বেরনো প্রায় গর্জন-চিৎকার আর বলামাত্র ঢেকুর তোলার ক্ষমতা সবাইকে মুগ্ধ করেছিল। বেন সে সব একাধিকবার সিনেমায় সফলভাবে ব্যবহারও করেছেন। এখন ওই মেয়ের বয়স নয়। ছোট্টখাট্টো এক পরী হয়ে উঠেছে। এই দেখুন ওর এখনকার এক সাক্ষাৎকার-


এই সিনেমা নিয়ে কিছু বলার আগে চলুন একটু দেখে আসি লোকে কি বলছে। শেষমেশ ওইটেই তো আমাদের কিছু একটা দেখতে বা শুনতে উৎসাহ দেয়, তাই না? প্রতিষ্ঠিত সমালোচক/নিন্দুকেরা কি বললো, তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। তাঁরা তো আতস-কাচ নিয়ে বসেন, আমাদের চাই পাব্লিকের খবর। IMDB র ‘জনতার মতামতে’ চোখ বুলিয়ে যা জানা গেলো, সেটা বেশ গোলমেলে। যেমন ধরুন, যাদের সিনেমাটা ভাল লেগেছে-

1)   magical, thought-provoking, very, very watchable (৯/১০)
2)   It's the most magical and imaginative film of the year, so far(১০/১০)
3)   Original is the first word that springs to mind(১০/১০)
4)   The film is one of those rare examples of every element being extraordinary(১০/১০)
5)   A Revelation(১০/১০)

এরকম আরও অনেক মতামত। কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার, প্রায় সমান সংখ্যায় রয়েছে তারা, যাদের সিনেমাটা ভাল লাগেনি-

1)   in·com·pre·hen·si·ble(২/১০)
2)   A Smug Slice of Self Satisfied Sanctimony(১/১০)
3)   Am I missing something here?!(২/১০)
4)   Incoherent, sloppy, and misguided: don't believe the silly hype(১/১০)
5)   Beast of filmmaking and Southern manipulation(১/১০)


দু’রকমের উদাহরণই অসংখ্য রয়েছে। একটা জিনিস খেয়াল করলেন? যাদের ভাল লেগেছে, তাদের দুর্দান্ত ভাল লেগেছে, আর উলটোদিকে একদলের ভয়ানক খারাপ লেগেছে! ‘মোটামুটি’- মতামত নেই বললেই চলে। বাকি দেশের কথা বলতে পারবো না, তবে এদেশে এরে কয়- ‘বিতর্কিত’। আর কে না জানে, বাঙালি ‘বিতর্কিত’ দিয়ে ভাত মেখে খায়? অতএব, প্রবল উৎসাহিত হয়ে সিনেমাটা দেখতে বসে পড়া গেল। দেখে কি মনে হলো, সেটা সঙ্গের ছবিতে পরিষ্কার ভাষায় বলে দেওয়া আছে। হতে পারে ওটা Collegehumorএর ছবি, কিন্তু আমি স-ম্পূ-র্ণ একমত। কেন, সে কথা পরে বলছি, আপাতত ওই উপরের ‘মতামত’ গুলো নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক।

যাদের সিনেমাটা খারাপ লেগেছে, তাঁরা কারণ হিসেবে মোটামুটি সব ক্ষেত্রেই যা যা দেখিয়েছেন, সেগুলো হল-

১) প্রায় সারাক্ষণ হাতে ধরা, কাঁপতে থাকা ক্যামেরা, সফ্‌ট ফোকাসের ছবি আর ঘনঘন ‘close-up shot’।

- ঠিক কেন খারাপ? ইউরোপিয়ান নামজাদা পরিচালক করলেই ‘ground-breaking’ আর নাম-না-জানা, স্বাধীন পরিচালক করলেই ‘pretentious? ওই কাজটি করেই তো প্রথম মিনিট থেকে তিনি ধোঁকা দিয়ে এসেছেন দর্শকদের ভাবিয়ে, যে এটা সত্যিই আমেরিকার দক্ষিণে লুইজিয়ানার জলা অঞ্চলে আটকে থাকা মানুষগুলোর ওপর তৈরি একটা ‘ডকুমেন্টারি’। চিরকাল ‘কপি-বুক’ ক্যামেরা আর নির্ভুল, পর্যাপ্ত আলোর ‘স্টুডিও’র কাজ দেখতে অভ্যস্ত আমেরিকান আমিরীয় চোখে এটা এতই পীড়াদায়ক হয়েছে, যে অনেকের বক্তব্য, তাঁদের বিবমিষার উদ্রেক হচ্ছিল। আরও কিছু ‘hardcore’ সিনেমার অ্যাভোমিন ছাড়া আমার আর তাঁদের উদ্দেশ্যে কিছু বলার নেই।

২) প্রধান দুই চরিত্র, Hushpuppy আর তার বাবা Wink ছাড়া বাকি সব চরিত্রের ‘চলনসই’ অভিনয়, প্রায়শই অপ্রাসঙ্গিক ডায়ালগের অবতারণা আর একটা শক্তপোক্ত, ক্লিশে না হয়ে যাওয়া ‘main plot line’ এর নিতান্ত অভাব।

- প্রথম কথা, কম্পিউটার গ্রাফিক্সে তৈরি Auroch গুলোও ওই চরিত্রদের থেকে বেশিক্ষণ সময় পর্দায় আছে, তাই তাদের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্ব নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় থাকার কথা নয় দর্শকের। দুই, সিনেমার প্রায় অর্ধেক অভিনেতা আঞ্চলিক- জম্মে সিনেমা করার কথা ভাবেনি পর্যন্ত। সিনেমাটা দেখার পর ওই অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষের বক্তব্য- তাদের কথা বলার ভঙ্গি সিনেমায় নিখুঁত ধরা হয়েছে। সেটা শহুরে বাবুদের ‘incoherent’ মনে হলে কি করা যায় বলুন তো? তিন, এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত- এরা কেউই মোটেই খারাপ অভিনয় করেনি। আপনারা দেখুন, দেখে আমায় জানান- ঠিক কেন ওদের অভিনয় খারাপ- মেনে নেবো। কিন্তু কারণ যদি এইটা হয়, যে ‘কুইভেনzheনে ওয়ালিস’ এর অভিনয়ের পাশে সেটা ম্যাড়মেড়ে লেগেছে, তবে বলতে হয়- সে কথাটা আল পাচিনোর সিনেমা দেখার সময় তাঁর সাথে পর্দা ভাগ করে নেওয়া চরিত্রগুলো দেখে মনে হয়নি?

গপ্পো মানে কি? আদতে একটা উদ্দেশ্য, তাই না? যে উদ্দেশ্য পূরণ হলে পেট ভরার মতো একটা শান্তি পাওয়া যায়, পেট খোলসা হওয়ার মতোও। প্রতিটা মানুষ, একেকটা গোটা উদ্দেশ্যহীন জীবন কাটিয়ে ফেলার পরেও আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজের অস্তিত্বের ‘Purpose’ খোঁজে। খোঁজে বলেই তার জীবনের ‘মানে’ আছে ধরে নিতে হবে? প্রতিটা গল্পই কি সময়ের নিরবচ্ছিন্ন স্রোত থেকে টিপ করে তুলে নেওয়া এক আঁজলা জল নয়? তারপর তাকে বয়ামে ভরে, ইচ্ছেমতো লাল-নীল রঙ গুলে, দরকার হলে দু’তিনটে ছোট মাছ ছেড়ে দিয়ে অ্যাকোয়ারিয়াম বানালেই সেটা সার্থক গল্প হয়ে গেল? যদি একতাল পলিমাটি জলে গুলে সামনে এনে দিই- ও তোমার-আমার ঘর সাজাতে কাজে লাগবে না হয়তো, কিন্তু কে বলতে পারে, দু’তিনটে এমন বাচ্চা পাওয়া গেল হয়তো, যারা সারা দিন কাটিয়ে দেবে ওর সামনে হাঁ করে বসে- মাটির থিতিয়ে পড়া দেখে আশ্চর্য হয়ে। তাকে সার্থক গল্প বলবে না?

৩) এইটে সবচেয়ে মারাত্মক অভিযোগ- সিনেমাটা নাকি অনেকগুলো ভীষণ খারাপ মূল্যবোধকে প্রশ্রয় দিয়েছে- Child-abuse, alcoholism, দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের stereotyping আর সর্বোপরি- উপকারী ‘সভ্য’ দুনিয়ার মানুষের সাহায্য অবহেলা করে নিজের দারিদ্র আর নিশ্চিত ধ্বংসের হুমকি অগ্রাহ্য করে আজন্ম-লালিত সংস্কার আঁকড়ে থাকার গোঁয়ার্তুমি আর নির্বুদ্ধিতা।

- সিনেমায় কোথাও একবারও বলার চেষ্টা করা হয়নি যে Wink যা করছে তা ঠিক, বা বুদ্ধিমানের কাজ। এই ধরণের অভিযোগ একের পর এক দেখে আমার একটা অন্য কথা মনে হলো। যে কোন ভাল শিল্প উপভোগ করার সবচেয়ে বড় শত্রু আসলে আমাদের জন্মগত ধ্যান-ধারণা। প্রথম বিশ্বের নিজস্ব অসংখ্য সভ্য রীতি আছে, যা প্রায় জলে গুলে প্রতিদিন খাওয়ানো হয়- সমাজের সুষ্ঠু বাঁধনের জন্য বোধহয় এর প্রয়োজন আছে। কিন্তু এর একটা প্রধান উপসর্গ হল- সবকিছু, সমস্তকিছুকে চেনা ছকে বেঁধে ফেলার আপ্রাণ চেষ্টা। Magic-realism, alcoholism, American Exceptionalism- এমন আরও হাজার তকমায় যে কোন কিছুকে চিহ্নিত না করতে পারলে সভ্যতার বোধহয় ঘুম আসে না। তার পর সেই তকমাগুলো নিজের মূল্যবোধের সঙ্গে মিলিয়ে নিয়েই চটজলদি সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার ইচ্ছে জাগে। শুধু সিনেমা দেখা কেন, দেখতে বসার অনেক আগে থেকে মাথায় চলতে থাকে হাজার-রকম কাটা-ছেঁড়া, ওজন করা। শুধু পোস্টারটা দেখে আর independent film শোনা মাত্র সিনেমাটাকে ‘artsy’ লেবেল দিয়ে দেয় সভ্য, শিক্ষিত, বদ্ধ মন। তারা তো দেখেনি, সরকার কান ধরে তুলে দেওয়ার পরেও গড়িয়ায়, নোনাডাঙায় হাবা লোকগুলো কিসের আশায় যেন ‘ভিটে ছেড়ে কোথায় যাবো’ বলে বসে থাকে মাটি আঁকড়ে। তাদের তো চোখে পড়ে না, ফি বছর একজন করে পরিবারের সদস্য বাঘের পেটে যাওয়ার পরেও, প্রতি বর্ষায় ঘর ডুবে যাওয়ার পরেও কি অন্ধ আশ্বাসে কিছু বোকা কাদা ঘেঁটে, নোনা জল ডিঙিয়ে, ম্যালেরিয়া বগলে চেপে আবার গিয়ে বাতার ঘর তোলে। ওদের দোষ নেই। আমরাই কি আর সে সব দেখি নিজের চোখে? সকালে পেপারে বাধ্য হয়ে পড়তে হয়, এই যা।

সিনেমাটা আসলে কি নিয়ে? তথাকথিত ‘সভ্য’ জগত থেকে স্বেচ্ছায় বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকা একদল মানুষ, যারা নিত্য লড়াই করে চলেছে শুধুমাত্র নিজের জমি টুকু আঁকড়ে বাঁচবে বলে, নাকি প্রায় অনাথ হতে বসা একটা মেয়ের সঙ্গে তার মাতাল, বোকা, বাস্তব-বিমুখ বাপের টানা-পোড়েনের গল্প, নাকি ফ্যান্টাসি-বাস্তবের মিশেলে বলা এক বিরোধের, বিস্ফোরণের, প্রতিবাদের কাহিনী?
‘Beasts…’ আসলে এসব কিছুই নয়- একটা ডেঁপো, জেদি, একা, একরোখা ছোট্ট মেয়ের গল্প- যে ছোট্ট, কিন্তু বাচ্চা নয়। এটা আসলে Hushpuppyর গল্প, যার ইচ্ছে,
When I die, the scientists of the future, they're gonna find it all. They gonna know, once there was a Hushpuppy, and she lived with her daddy in the Bathtub.
সে ইচ্ছে-পূরণ হতে আর বেশি দেরি নেই।


***************************************************************************
পুনশ্চ: লেখাটার জন্যে গুচ্ছের তথ্য জোগাড় করে আর প্রায় অর্ধেক লিখে দিয়ে বিস্তর সাহায্য করেছে- সংহিতা।

About Us | Site Map | Privacy Policy | Contact Us | Blog Design | কথা তো বলার জন্যেই